গণমাধ্যমের জন্য ভিসানীতি বিষয়ে রাষ্ট্রদূত হাসের বিবৃতির ‘অপব্যাখ্যায়’ উদ্বেগ ২০৫ নাগরিকের
দেশের দুইশর বেশি বিশিষ্ট নাগরিক গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, একটি মহল গণমাধ্যমে মার্কিন ভিসানীতির প্রয়োগের বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসের বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে তারা বলেন, 'আমরা মনে করি, রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য নিয়ে তাদের বিভ্রান্তিকর বক্তব্য-বিবৃতি প্রকারান্তরে কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থাকে রক্ষারই আয়োজন এবং এ তৎপরতা অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথে অন্তরায়।'
এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে হাস বলেন, 'আমরা নীতিটি ভারসাম্যপূর্ণভাবে প্রয়োগ করছি।' হাস বলেন, ভিসানীতির প্রয়োগের মুখে সরকারপন্থী, বিরোধীদল বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, বিচার বিভাগ বা গণমাধ্যম যে কেউই পড়তে পারে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা বলেন, 'সরকারের একরোখা মনোভাবের কারণে দুটি প্রতারণামূলক নির্বাচনের পর আরও একটি নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘনিয়ে এলেও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের কোনো সম্ভাবনা এখন পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে না।'
মার্কিন পদক্ষেপকে দেশের জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত ও বিব্রতকর বলে বর্ণনা করেছেন বিবৃতিদাতারা। তবে তারা আরও বলেন, 'আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কমিয়ে দিয়েছে। ভিসানীতির প্রয়োগের পর সভা-সমাবেশ ও মতপ্রকাশের পরিসর বিস্ময়করভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে।
'আমরা দেখতে পাচ্ছি, বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরাশক্তির সমর্থনে টিকে থাকা এ সরকারের দমনমূলক নীতি প্রশমিত করার ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক বিশ্বের নীতি ও পদক্ষেপগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখছে। এটি মানবাধিকার ও মতপ্রকাশ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।'
স্বাক্ষরকারীরা জোর দিয়ে বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশের জনগণের চলমান আন্দোলনে বিশ্বের সকল গণতন্ত্রকামী মানুষ, দেশ ও সংগঠনের সমর্থন খুবই প্রত্যাশিত ও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যমে সমান সুযোগের পরিবেশের অভাব রয়েছে বলে তারা দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 'দুঃখের বিষয়, সরকারের নিয়ন্ত্রণমূলক নীতির কারণে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা উদ্বেগজনকভাবে সংকুচিত হয়েছে।'
'যে মহলটি গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন ভিসানীতিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে সেটিকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অন্তরায় বলে প্রচার করছেন তারা দেশের গণমাধ্যমের চরম বিপর্যয়েও নিশ্চুপ ছিলেন ও আছেন। কেননা এ মহলের অনেকেই সুবিধাভোগী, সরকার-সংশ্লিষ্ট ও কর্তৃত্ববাদী ব্যবস্থার অংশীদার।
'অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে বাধা সৃষ্টির জন্যই তারা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে চলেছেন বলে আমরা মনে করি,' বিবৃতিতে আরও বলা হয়।
এই বছরের ২৪ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য ভিসানীতি ঘোষণা করে। ২২ সেপ্টেম্বর ঘোষণা করা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ণ করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে যারা স্বাক্ষর করেছেন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও লেখক রায়হান রাইন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মানস চৌধুরী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেলাল মহিউদ্দীন, শিল্পী অরূপ রাহী, দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক গবেষক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া, নারী অধিকারকর্মী দিলশানা পারুল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আর রাজী, আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ, শিল্পী মুস্তাফা জামান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক সায়মা আলম, চলচ্চিত্র নির্মাতা মুহাম্মদ কাইউম, সায়েমা খাতুন, লেখক ও নৃবিজ্ঞানী, লেখক মোহাম্মদ নাজিমউদ্দিন, লেখক জিয়া হাশান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আ-আল মামুন, লেখক আবু সাঈদ আহমেদ, কবি ও সাংবাদিক অর্বাক আদিত্য, ব্রহ্মপুত্র সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আবুল কালাম আল আজাদ, লেখক ও অনুবাদক লুনা রুশদী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মোস্তফা নাজমুল মানছুর, কবি মজনু শাহ, গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলী, লেখক জামাল আবেদিন ভাস্কর, লেখক আসিফ সিবগাত ভূঞা, লেখক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এস এম নছরুল কদির, গবেষক ও অধিকার কর্মী রেজাউর রহমান লেনিন, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট, তুহিন খান, কবি বায়েজিদ বোস্তামি, কথাসাহিত্যিক হামীম কামরুল হক, গণমাধ্যম বিশ্লেষক, ফাহমিদুল হক, সাংবাদিক মুজতবা খন্দকার, সাংবাদিক শাহেদ আলম, মেজর (অব.) শাফায়াত আহমেদ, লে: কর্ণেল (অব.) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, লেখক ফাহাম আব্দুস সালাম, লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব, লেখক জিয়া হাসান, লেখক রাখাল রাহা, প্রকাশক মাহাবুব রহমান, লেখক ও বিশ্লেষক জাহেদ উর রহমান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সাইমুম পারভেজ, সাংবাদিক মনির হায়দার, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ আহসানুজ্জামান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জর্জ চৌধুরী, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী মো. তারিকুজ্জামান, বিএফইজের সভাপতি এম. আবদুল্লাহ, বিএফইজের মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, সাংবাদিক এম এ আজিজ, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন সবুজ, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমদ, সাংবাদিক ইলিয়াস খান, এহতেশামুল হক, আইনজীবি, ভার্জিনিয়া, ইউএসএ, লেখক ড. মারুফ মল্লিক, লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশ, লেখক ও সাংবাদিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক এহসান মাহমুদ, গবেষক ও মানবাধিকারকর্মী রোজিনা বেগম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আ আল মামুন, কবি হাসান রোবায়েত, কবি রুহুল মাহফুজ জয়, কবি ও অনুবাদক ইরফানুর রহমান রাফিন, সাহিত্যিক গাজী তানজিয়া, কবি ও সাংবাদিক সাখাওয়াত টিপু, প্রকাশক সাঈদ বারী, কবি আহমেদ স্বপন মাহমুদ, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরী, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন, অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশিদ, অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন, অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবির, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. নুরুল আমিন, অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদ আলম, অধ্যাপক আল আমিন, অধ্যাপক ড. মো. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক দেবাশিষ, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সংগঠক এরশাদ নাবিল খান, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ড. শরিফ মোহাম্মদ খান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. মেহেদি হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহিম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. মোকলেসুর রহমান, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. রেজওয়ান আহমেদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শেখ সিরাজুল হাকিম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল ইসলাম সরকার, রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এ কে এম রুহুল আমিন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সারোয়ার হোসেন, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার রুমা, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ফারুক হাসান, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. কুদরত-ই জাহান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মোহাম্মদ জামাল হোসেন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক আবদুল লতিফ মাসুম, সাবেক উপাচার্য, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. আলমগীর হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. এসএম হেমায়েত, পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মতিয়ার রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, মো. জাকারিয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. লুৎফুর রহমান, চট্টগ্রাম ভেটেরেনারি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. সাইফুল হুদা, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আনোয়ারল কবির ভুইয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আতিকুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এ কে এম মহিউদ্দিন, অধ্যাপক ড. মো. আবু জোবায়ের, অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া, অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুল আওয়াল, অধ্যাপক মো. সাজেদুল করিম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. জসিম উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মেহেদি মাসুদ, অধ্যাপক খন্দকার মোহাম্মদ শরিফুল হুদা, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শাহ এমরান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক. ড. মো. আমিনুল হক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জামালউদ্দিন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. দিলিপ কুমার বড়ুয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ইদ্রিস আলী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হারুন রশিদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাসান, অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইকবাল, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. গোলাম রব্বানী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এস এম নিয়ামুল কাদির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. খন্দকার এনামুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আসাদুল হক, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুর উল হায়দার, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এসএম হাফিজুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সামিউল আহসান তালুকদার তুষার, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. নাজমুল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. ইসরাফিল পরাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহীনা শাহনাজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রবিউল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক তাহমিনা আক্তার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. ইয়ানুর কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আমিনুর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. সামিনা সুলতানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সোহেল রানা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলামা জাহিদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাসিফ আহসান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আক্তার হোসেন, রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মতিউর রহমান, ড. মো. মেজবাউল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক তানভীর আহসান, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. ইমাম হোসেন, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. রাইসুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মোহাম্মদ শের মাহমুদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাজমুস সাদাত, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, মো. তানজীল হোসেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর সরকার, অধ্যাপক ড. মো. আতাউর রহমান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল খালেক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সোয়েব উল্লাহ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. শফিউল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. আবু জাফর খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, দেবাশীষ পাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাম্মদ শামীম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুল হাসান খান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুর রাজ্জাক, রুয়েট, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. নাসরীন সুলতানা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সালাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কবি ও সম্পাদক শওকত হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. সিদ্দিকুর রহমান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ড. মো. তোজাম্মেল হোসেন, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, লেখক ইমতিয়াজ মির্জা, জ্যোতি রহমান, অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মাইক্রোইকোনোমিস্ট, ড. সিথি কামাল হাইমান, লেকচারার সান্তা বারবারা, ইউএসএ, সুহাইল বিন আলম, কলামিস্ট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব, বিডি ফ্যাক্টচেকের প্রতিষ্ঠাতা জাহেদ আরমান, অ্যাক্টিভিস্ট ও সমন্বয়ক ফ্যাসিবাদ বিরোধী ছাত্র ঐক্য আরিফুল ইসলাম আদিব।